হাইপারলিপিডেমিয়া
ফ্যাট হল চর্বি বা চর্বিজাতীয় পদার্থ। এই ফ্যাটকে মেডিকেলের পরিভাষায় বলা হয় লিপিড/কোলেস্টেরল। আমাদের লিভার কোলেস্টেরল তৈরি করে। শরীরের যাবতীয় কোষ, ভিটামিন-ডি তৈরি, হরমোনাল অনেক কিছুর সাথে এই কোলেস্টেরল সম্পর্কিত। কিন্তু রক্তে যখন নির্দিষ্ট মাত্রার থেকে বেশি পরিমাণে কোলেস্টেরল/লিপিড বা ফ্যাট এর উপস্থিতি পাওয়া যায় তখন বলা হয় হাইপারলিপিডেমিয়া। ২০১১-২০১২ সালে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার তত্ত্বাবধায়নে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে একটি জরিপ পরিচালনা করা হয়েছিল প্রাপ্তবয়স্ক নারী পুরুষের মধ্যে। ৬৩ হাজার ৭০৮ জনের মধ্যে অতি ঝুঁকিতে ছিল পুরুষ ৬০ শতাংশ, মহিলা ৪০ শতাংশ। অল্প ঝুঁকিতে ছিল পুরুষ ৪৪ শতাংশ, মহিলা ৫৬ শতাংশ।
খাওয়া যাবে: মুরগির গোশত, সব ধরণের মাছ, ডিমের সাদা অংশ, সয়াবিন তেল, সরিষার তেল, টাটকা শাকসবজি, ফলমূল।
খাওয়া উচিত: প্রতিদিন খেতে অভ্যাস করুন আঁশযুক্ত খাবার, কলা, লেবু, কাঁচা ছোলা ও শিমজাতীয় খাদ্য, টমেটো, শসা, পেঁয়াজ, রসুন, কালোজিরা, সামুদ্রিক মাছ, ইসবগুলের ভুসি ইত্যাদি।
করা উচিত: ধূমপান বর্জন, প্রতিদিন সকাল - বিকেলে আধা ঘণ্টা হাঁটতে হবে। শরীর থেকে ঘাম ঝরাতে হবে, শারীরিক ও কায়িক পরিশ্রম বেশি করতে হবে। অলস ও অকর্মণ্য জীবনযাপন না করাই ভালো। বছরে অন্তত একবার রক্তের চর্বির মাত্রা পরীক্ষা করা। চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া। হেল্থ স্ক্রিনিংই নির্ণয় করতে পারে আপনি পরিপূর্ণ সুস্থ কি না। প্রতি ছয় মাস অন্তর যাদের বয়স ৪০ পার হয়েছে তাদের চিকিৎসকের পরামর্শে হেল্থ স্ক্রিনিং করা একান্ত প্রয়োজন। ফলে অতি দ্রুত আপনার স্বাস্থ্য সমস্যা ও তার চিকিৎসা সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন। সেই সাথে রোগের জটিলতা ঝুঁকি ও চিকিৎসা ব্যয় কমিয়ে আনবে। সুস্থ অনুভব করা সত্ত্বেও পরিপূর্ণ সুস্থতার জন্য নিয়মিত হেল্থ স্ক্রিনিং করা একান্ত প্রয়োজন।
কারণ: হাইপারলিপিডেমিয়ার সঠিক কারণ আজও জানা যায়নি। তবে জেনেটিক, বংশগত বা পারিবারিক কারণে রক্তে লিপিডের পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে। কিছু রোগের কারণে যেমন- হাইপোথাইরয়েডিজম, কুশিং সিনড্রম, লিভার ও কিডনির বেশ কিছু রোগ, ডায়াবেটিস, বেশি ক্যালরিযুক্ত খাদ্য, চর্বিদার খাদ্য, লাল মাংস, (গরু, খাসি, হরিণ, ভেড়া, মহিষ) মদ, সফটড্রিংকস, শর্করাজাতীয় খাদ্য, ভাত, আলু, ইত্যাদি বেশি খাওয়া হলে রক্তে লিপিডের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। এগুলো ছাড়াও বিষণ্ণতা প্রতিরোধী ওষুধ, মানসিক রোগের ওষুধ সেবনের কারণ, সর্বোপরি অকর্মণ্য জীবন যাপন, বসে - শুয়ে থাকার কারণেও হাইপারলিপিডেমিয়া হতে পারে। ভাত ও আলু খাওয়ার কারণে ট্রাইগ্লিসারাইড বেড়ে যেতে পারে। কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার জন্যও হাইপারলিপিডেমিয়া হতে পারে উদাহরণস্বরূপ স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ সেবন, জন্ম বিরতিকরণ পিল সেবন, হরমোন থেরাপি ইত্যাদি।
জটিলতা: হাইপারলিপিডেমিয়ার ক্ষতিকারক দিকগুলো হচ্ছে – স্ট্রোক (মস্তিস্কে রক্তক্ষরণ), উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, করনারি হার্ট ডিজিজ (হৃদরোগ) অ্যাকুইট এমআই (মায়োকার্ডিয়াল ইনফ্রাকশন) বা হার্ট অ্যাটাক, কিডনির সমস্যা, অগ্ন্যাশয়ের প্রদাহ, পিত্তপাথর, শরীর ব্যথা, মাজা ব্যথা, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি। মহিলাদের ক্ষেত্রে বন্ধ্যাত্ব, অনিয়মিত পিরিয়ড। আমাদের যে ধমনীগুলো হৃৎপিন্ড, মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহ করে দীর্ঘদিন ধরে সেখানে ফ্যাট বা চর্বি জমতে জমতে সেগুলোকে শক্ত করে দেয় এবং সরু করে দেয় যার কারণে রক্ত চলাচলে বাঁধাপ্রাপ্ত হয়ে যে রোগের সৃষ্টি করে তার নাম পেরিফেরাল ভাসকুলার ডিজিজ। এটিও হাইপারলিপিডেমিয়ার কারণে হয়ে থাকে।
উপসর্গ: উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ আরও কিছু রোগ আছে যার জন্য রোগীর মধ্যে তেমন কোনো উপসর্গ প্রকাশ পায় না, তেমনি একটি রোগ এই হাইপারলিপিডেমিয়া। আমাদের দেহের রক্তের মধ্যে অনেক উপাদান রয়েছে যার মধ্যে লিপিড (চর্বি) একটি অন্যতম উপাদান এবং শরীরের জন্য অত্যাবশ্যকীয়। লিপিডের মৌলিক উপাদান চারটি যথা – কোলেস্টেরল, হাইডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন, লোডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন ও ট্রাইগ্লিসারাইড।
এ উপাদানগুলো রক্তের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট মাত্রার মধ্যে থাকে। যদি কোনো কারণে যে কোনো একটির উপাদান বেশি হয় তখনি তাকে বলে হাইপারলিপিডেমিয়া। মোটা মানুষের শরীরে চর্বি বা মেদ বেশি এটি সত্য। তাই বলে মোটা হলে যে তার শরীরে লিপিড বেশি থাকবে এটি মিথ্যা। পক্ষান্তরে স্বাভাবিকের তুলনায় কম ওজনের মানুষও হাইপারলিপিডেমিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে। অর্থাৎ লিপিডের পরিমাণ বেশি থাকতে পারে। অনেকের চোখের ওপরের পাতার বা নিচের পাতা চর্বি জমে ফুলে থাকে - এটিকে বলা হয় জ্যানথেল আজমা। রক্ত পরীক্ষা করলে তাদের রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেশি পাওয়া যায়।
এ উপাদানগুলো রক্তের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট মাত্রার মধ্যে থাকে। যদি কোনো কারণে যে কোনো একটির উপাদান বেশি হয় তখনি তাকে বলে হাইপারলিপিডেমিয়া। মোটা মানুষের শরীরে চর্বি বা মেদ বেশি এটি সত্য। তাই বলে মোটা হলে যে তার শরীরে লিপিড বেশি থাকবে এটি মিথ্যা। পক্ষান্তরে স্বাভাবিকের তুলনায় কম ওজনের মানুষও হাইপারলিপিডেমিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে। অর্থাৎ লিপিডের পরিমাণ বেশি থাকতে পারে। অনেকের চোখের ওপরের পাতার বা নিচের পাতা চর্বি জমে ফুলে থাকে - এটিকে বলা হয় জ্যানথেল আজমা। রক্ত পরীক্ষা করলে তাদের রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেশি পাওয়া যায়।
রক্তে চর্বি কমানোর উপায়
খাওয়া নিষেধ: লাল মাংস যেমনঃ গরুর গোশত, খাসির গোশত, দুগ্ধজাত খাবার যেমনঃ দুধের সর, ঘি, মাখন, পনির, অতিরিক্ত চর্বি, মুরগির চামড়া, গিলা কলিজা, মস্তক, ডিমের কুসুম, চিংড়ি মাছ, বড় মাছের মাথা ও ডিম, নারিকেল এবং তা দ্বারা তৈরি খাবার, ক্যান ফুড, কিছু তেল যেমনঃ নারিকেল তেল, পাম তেল, আইসক্রিম, চিজ, ফাস্ট ফুড ও ডুবো তেলে ভাজা খাবার।খাওয়া যাবে: মুরগির গোশত, সব ধরণের মাছ, ডিমের সাদা অংশ, সয়াবিন তেল, সরিষার তেল, টাটকা শাকসবজি, ফলমূল।
খাওয়া উচিত: প্রতিদিন খেতে অভ্যাস করুন আঁশযুক্ত খাবার, কলা, লেবু, কাঁচা ছোলা ও শিমজাতীয় খাদ্য, টমেটো, শসা, পেঁয়াজ, রসুন, কালোজিরা, সামুদ্রিক মাছ, ইসবগুলের ভুসি ইত্যাদি।
করা উচিত: ধূমপান বর্জন, প্রতিদিন সকাল - বিকেলে আধা ঘণ্টা হাঁটতে হবে। শরীর থেকে ঘাম ঝরাতে হবে, শারীরিক ও কায়িক পরিশ্রম বেশি করতে হবে। অলস ও অকর্মণ্য জীবনযাপন না করাই ভালো। বছরে অন্তত একবার রক্তের চর্বির মাত্রা পরীক্ষা করা। চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া। হেল্থ স্ক্রিনিংই নির্ণয় করতে পারে আপনি পরিপূর্ণ সুস্থ কি না। প্রতি ছয় মাস অন্তর যাদের বয়স ৪০ পার হয়েছে তাদের চিকিৎসকের পরামর্শে হেল্থ স্ক্রিনিং করা একান্ত প্রয়োজন। ফলে অতি দ্রুত আপনার স্বাস্থ্য সমস্যা ও তার চিকিৎসা সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন। সেই সাথে রোগের জটিলতা ঝুঁকি ও চিকিৎসা ব্যয় কমিয়ে আনবে। সুস্থ অনুভব করা সত্ত্বেও পরিপূর্ণ সুস্থতার জন্য নিয়মিত হেল্থ স্ক্রিনিং করা একান্ত প্রয়োজন।
প্রতিরোধের উপায়: জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন এবং খাদ্যাভাসের নিয়ন্ত্রণ আনতে হবে। যারা ওজনাধিক্যে ভুগছেন তাদের ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। পর্যাপ্ত পানি, ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার, ভিটামিন-সি যুক্ত ফল, রঙিন ফল, শাক-সবজি, বাদাম, মাছ, সামুদ্রিক মাছ খাবারে রাখতে হবে। তবে যাদের আগে থেকেই কিডনি-র সমস্যা আছে তাদের পানি গ্রহণ ও শাক-সবজি খাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক হতে হবে। চিনি বা চিনিজাতীয় পানীয় পরিহার করতে হবে। ধূমপান ও অ্যালকোহল বর্জন করতে হবে। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। প্রতিদিন ১০-১৫ মিনিট হলেও ব্যায়াম বা শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে। ঘুমের ব্যাপারে যত্নশীল হতে হবে। লাল মাংস বর্জন করতে হবে। চর্বিযুক্ত খাবার, ফাস্ট ফুড, সফট ড্রিংকস, কোমল পানীয় খাওয়া থেকে দূরে থাকতে হবে। ভাত, আলুর পরিবর্তে যব, গম, ভুট্টার তৈরি খাদ্য খেতে হবে। শাকসবজি, ফলমূল, আঁশযুক্ত খাদ্য বেশি খেতে হবে।
অবশ্য পালনীয়: চেষ্টা করতে হবে প্রতি ৫ বছরে Fasting Lipid Profile পরীক্ষা করা। এতে করে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা জানা যাবে। যদি কারো কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়েও যায় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। ফার্মেসি থেকে ইচ্ছামত ওষুধ কোনভাবেই খাওয়া যাবে না। এতে ক্ষতি বাড়তে পারে। আমাদের খাদ্যাভ্যাস ও জীবন যাপনের পদ্ধতি সম্পর্কে একটু সচেতন হলেই হাইপারলিপিডেমিয়া প্রতিরোধ করা সম্ভব।
চিকিৎসা: রোগ নিণয়পূর্বক নিয়মিত, পরিমিত ও দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা করতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী। যাদের রক্তে কোলেস্টরেলের পরিমাণ বেশি তাদের স্টেটিন এবং যাদের রক্তে টিজি বেশি তাদের ফেনফিব্রেট সেবন করতে হবে। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হৃদরোগের ওষুধ যারা নিয়মিত সেবন করছেন, যাদের রক্তে কোলেস্টরেল স্বাভাবিক আছে তাদেরও সাধারণত আছে তাদেরও সারা জীবনের জন্য স্টেটিন বাড়তি সেবন করতে হয়। তবে এই ওষুধ অবশ্যই একজন রেজিষ্ট্রার্ড চিকিৎসকের পরামর্শে সেবন করা উচিত। কারণ, এই ওষুধের বেশকিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। সে কারণে ডোজ বা মাত্রা একজন চিকিৎসকই নির্ধারণ করবেন। মনে রাখবেন প্রতিটি ওষুধই প্রয়োজনীয় বিষ, মাত্রা এককভাবে নির্ধারণ করে ওষুধ বিষ কিনা।
যেকোনো অসুস্থতাই আমাদের মনে করিয়ে দেয় সুস্থ থাকা কতো জরুরি। চেষ্টা আর সঠিক চিকিৎসা জানা থাকলে তা থেকে মুক্ত থাকা খুব বেশি অসম্ভব নয়। স্বাস্থ্যের একটি নিজস্ব বিজ্ঞান আছে, তেমনি আছে রোগেরও। আপনি অসুস্থ নন, তার মানে এই নয় যে, আপনি সম্পূর্ণ সুস্থ। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, শ্বাসকষ্ট ও ক্যান্সার, কিডনি রোগ, হাইপারলিপিডেমিয়া, এইডস এ রোগগুলো বিশ্বজুড়ে মৃত্যুর প্রধান কারণ। এ ক্ষেত্রে রোগ নির্ণয় আপনার এবং আপনার প্রিয়জনের জীবন রক্ষা করতে পারে।
চিকিৎসা: রোগ নিণয়পূর্বক নিয়মিত, পরিমিত ও দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা করতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী। যাদের রক্তে কোলেস্টরেলের পরিমাণ বেশি তাদের স্টেটিন এবং যাদের রক্তে টিজি বেশি তাদের ফেনফিব্রেট সেবন করতে হবে। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হৃদরোগের ওষুধ যারা নিয়মিত সেবন করছেন, যাদের রক্তে কোলেস্টরেল স্বাভাবিক আছে তাদেরও সাধারণত আছে তাদেরও সারা জীবনের জন্য স্টেটিন বাড়তি সেবন করতে হয়। তবে এই ওষুধ অবশ্যই একজন রেজিষ্ট্রার্ড চিকিৎসকের পরামর্শে সেবন করা উচিত। কারণ, এই ওষুধের বেশকিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। সে কারণে ডোজ বা মাত্রা একজন চিকিৎসকই নির্ধারণ করবেন। মনে রাখবেন প্রতিটি ওষুধই প্রয়োজনীয় বিষ, মাত্রা এককভাবে নির্ধারণ করে ওষুধ বিষ কিনা।
যেকোনো অসুস্থতাই আমাদের মনে করিয়ে দেয় সুস্থ থাকা কতো জরুরি। চেষ্টা আর সঠিক চিকিৎসা জানা থাকলে তা থেকে মুক্ত থাকা খুব বেশি অসম্ভব নয়। স্বাস্থ্যের একটি নিজস্ব বিজ্ঞান আছে, তেমনি আছে রোগেরও। আপনি অসুস্থ নন, তার মানে এই নয় যে, আপনি সম্পূর্ণ সুস্থ। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, শ্বাসকষ্ট ও ক্যান্সার, কিডনি রোগ, হাইপারলিপিডেমিয়া, এইডস এ রোগগুলো বিশ্বজুড়ে মৃত্যুর প্রধান কারণ। এ ক্ষেত্রে রোগ নির্ণয় আপনার এবং আপনার প্রিয়জনের জীবন রক্ষা করতে পারে।
Comments
Post a Comment